Sunday 11 October 2015

গৃহ শিক্ষিকার কাছে চোদন বিদ্যা শিক্ষা

 http://goo.gl/Cg6Qgw
আমি বাবা মায়ের একমাত্র সন্তান। বাবা বিশাল বড় ব্যবসায়ী, পরিচয় দেওয়া বাতুলতা। মা ছিলেন গৃহিণী, তবে আমি যখন এস এস সি তে পড়ি তখন মা মারা যান। বাবা ব্যাবসায়ের চাপে আর বিয়ে করেন নি। বাসায় আমাকে একা থাকতে হত। এজন্যই বুঝতে পারার পর থেকে ইন্টারনেটে যৌনতার দিকে আগ্রহী হয়ে পড়ি। ইন্টারমিডিয়েট পড়ার সময়ই আমার যৌনতা বিষয়ক জ্ঞানে কোন কমতি ছিল না। যৌবনজ্বালা (ঠিক যৌবনজ্বালা বলা যায়না বটে – কৈশোরজ্বালা, হেঃ হেঃ) মেটাতাম হাত মেরে। একসময় তাতেও বোর হয়ে গেলাম, চাইতে লাগলাম একটা রিয়েল যোনি।
মাথায় ঠিক আইডিয়া আসছিল না। ক্লাসের মেয়েগুলো খুব মুডি, ওদের সাথে লাগানোর মত সুযোগও নেই। কি করা যায় ভাবতে ভাবতে এক জিনিয়াস আইডিয়া এলো। বাবাকে ধরলাম আমাকে একটা বড়বোন এনে দিতে। সেটা কিভাবে? আমার চেয়ে বয়সে কিছু বড় একটা ভার্সিটি পড়ুয়া মেয়ে এনে দিতে বললাম, অবশ্যই হ্যান্ডসাম মাসিক বেতনে। সে সবসময় আমাদের বাসায় থাকবে, পড়াশোনা করবে আর আমার সাথে খেলবে। বাবা রাজী হলেন, হয়ত আমার বিশাল একাকীত্ত্বের কথা ভেবেই। আমার আনন্দ আর দেখে কে। পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দেয়া হল, আমি আর বাবা ভাইভা নিয়ে একটা অসাধারন সুন্দরী মেয়েকে আমার বোন হিসেবে এপয়েন্টমেন্ট দিলাম। ইংরেজীতে busty বলতে যা বোঝায় মেয়েটি, সরি মেয়েটি বলছি কেন, নিপা ওরফে আপু ছিল তাই। ৫’৪” লম্বা, ৩৪-২৪-৩৪ মাপের অদম্য গড়ন, দুধে আলতা রঙ, নির্মল চেহারা আপুর। আমি প্রথম দেখা থেকেই পছন্দ করে ফেলেছি।
পাঠকদের কাছে আমার মনোবাসনা এখনো ক্লিয়ার না হলে বলে নিই। আমি এই ফন্দি করেছি শুধুমাত্র সেক্স করার সুবন্দোব্যস্ত করার জন্য; বাকিটা উপরি লাভ আর কি।

আপু আমার সাথে সখ্যতা গড়ে তুলল, ঠিক যেন নিজের ভাই। আমাকে হাতে তুলে খাইয়ে দিত, রাতে চুলে হাত বুলিয়ে ঘুম পাড়িয়ে দিত, ‘লক্ষী ভাই, সোনা আমার” ইত্যাদি বলে ভাসিয়ে দিত। আমি অতিমাত্রায় addicted হয়ে পড়লাম তার প্রতি। তবে চোদার কথা কিন্তু ভুলিনি, বরং মূহুর্তে মূহুর্তে কামনা আরো চাগিয়ে উঠত। যখন খাইয়ে দিত আমি ওর কোলে শুয়ে পড়তাম। ওর কমলার মত বুবসগুলো থেকে সুন্দর মেয়েলী গন্ধ ভেসে আসত। রাতে ঘুম পাড়াতে আসলে আমি আপুর খুব ক্লোজ হয়ে শুতাম। মাঝে মধ্যে ওর বাহুতে মাথা রেখে শরীরের ভেতর প্রায় সেঁধিয়ে যেতাম। ওর দেহের উষ্ণতার বাইরে বের হতে ইচ্ছে হতোনা কোনমতেই।
আমি সময় নিচ্ছিলাম, একটু একটু করে। হয়ত আজ ওর বাহুতে শুয়েছি, কাল ওর উপর হাত রেখেছি – এভাবে। এখন ওর সাথে কথাবার্তায় ফ্রি হতে হবে।
গত কয়েকটা দিন ধরে আপু বেশি কাছে আসছে না। এই অবস্থা যখন লক্ষনীয় পর্যায়ে চলে গেল তখন আমিই আপুর ঘরে গেলাম।...........................................................

http://goo.gl/Cg6Qgw

0 comments:

Post a Comment

Note: only a member of this blog may post a comment.