আমার নাম অয়ন, বয়স ১৮ এবং এ বছরই মাধ্যমিক দিয়েছিলাম। রেজাল্ট আমার খুব ভালো হয়েছে এবং তিন তিনটে বিষয়ে লেটার মার্কস মেয়ে পাস করেছি ও ভালো একটা কলেজেও চান্স পেয়েছি। সত্যিই এত ভালো রেজাল্ট আমার কখনও হতো না যদি না মা আমাকে দারুনভাবে উদ্বুদ্ধ করতো। একদিন যখন মা আমাকে তার ছেড়ে রাখা ব্রেসিয়ার প্যান্টিটাকে নিয়ে প্রাণভরে ওর মধ্যে মুখ গুজে দিয়ে চুমু খেতে ও গন্ধ শুকতে দেখে ফেলেছিল, একটুও রাগ না করে মা তখন আমাকে বুকের মধ্যে টেনে নিয়ে কপালে ও মাথায় চুমু খেয়ে বলেছিল- পাগলা, সামনে পরীক্ষা মনটা এখন এদিকে দিলে ভালো পরীক্ষা দিবি কি করে? তাই মনটা এখন এদিকে ওদিকে না দিয়ে ভালো করে পড়াশুনা কর, পরীক্ষাটা ভালো করে দে, তারপর আমিই কথা দিচ্ছি তোর মনের ইচ্ছা আমি যেমন ভাবেই চাইবি আমাকে আমি পুরণ করবো। ঐদিন আমি যখন মার পাগল করা বুকের মধ্যে মুখ গুজে দিয়ে স্তন দু’খানার স্বাদ খুব করে নিতে শুরু করেছিলাম, মা একটু বাধা না দিয়ে সত্যিই আমাকে ইচ্ছামতোই ঐ স্বাদ খুব করে নেয়ার সুযোগ করে দিয়েছিল। আর হাসতে হাসতে বলেছিল- পাগল ছেলে, ব্লাউজটা ছিড়বি নাকি? বলে নিজের হাতেই ব্লাউজের হুকগুলো সব খুলে দিয়েছিল। উঃ মা গো … বললে তোমরা বিশ্বাস ও করবে না যে এরপর থেকে রোজ যখনই আমি চাইতাম, তখনই মা আমাকে তার দুধে হাত দিতে দিতো এবং ইচ্ছামতো ব্লাউজের মধ্যে হাত ঢুকি যদিয়ে দুধ নিয়ে ধাসাধাসি, টেপাটেপি করতে দেওযা ছাড়াও ব্লাউজের হুক খুলে দিয়ে মাইও খেতে দিতো।.................................................................
ছেলেকে দিয়ে গুদ চোদানো মা! – ১
আমার নাম অয়ন, বয়স ১৮ এবং এ বছরই মাধ্যমিক দিয়েছিলাম। রেজাল্ট আমার খুব ভালো হয়েছে এবং তিন তিনটে বিষয়ে লেটার মার্কস মেয়ে পাস করেছি ও ভালো একটা কলেজেও চান্স পেয়েছি। সত্যিই এত ভালো রেজাল্ট আমার কখনও হতো না যদি না মা আমাকে দারুনভাবে উদ্বুদ্ধ করতো। একদিন যখন মা আমাকে তার ছেড়ে রাখা ব্রেসিয়ার প্যান্টিটাকে নিয়ে প্রাণভরে ওর মধ্যে মুখ গুজে দিয়ে চুমু খেতে ও গন্ধ শুকতে দেখে ফেলেছিল, একটুও রাগ না করে মা তখন আমাকে বুকের মধ্যে টেনে নিয়ে কপালে ও মাথায় চুমু খেয়ে বলেছিল- পাগলা, সামনে পরীক্ষা মনটা এখন এদিকে দিলে ভালো পরীক্ষা দিবি কি করে? তাই মনটা এখন এদিকে ওদিকে না দিয়ে ভালো করে পড়াশুনা কর, পরীক্ষাটা ভালো করে দে, তারপর আমিই কথা দিচ্ছি তোর মনের ইচ্ছা আমি যেমন ভাবেই চাইবি আমাকে আমি পুরণ করবো। ঐদিন আমি যখন মার পাগল করা বুকের মধ্যে মুখ গুজে দিয়ে স্তন দু’খানার স্বাদ খুব করে নিতে শুরু করেছিলাম, মা একটু বাধা না দিয়ে সত্যিই আমাকে ইচ্ছামতোই ঐ স্বাদ খুব করে নেয়ার সুযোগ করে দিয়েছিল। আর হাসতে হাসতে বলেছিল- পাগল ছেলে, ব্লাউজটা ছিড়বি নাকি? বলে নিজের হাতেই ব্লাউজের হুকগুলো সব খুলে দিয়েছিল। উঃ মা গো … বললে তোমরা বিশ্বাস ও করবে না যে এরপর থেকে রোজ যখনই আমি চাইতাম, তখনই মা আমাকে তার দুধে হাত দিতে দিতো এবং ইচ্ছামতো ব্লাউজের মধ্যে হাত ঢুকি যদিয়ে দুধ নিয়ে ধাসাধাসি, টেপাটেপি করতে দেওযা ছাড়াও ব্লাউজের হুক খুলে দিয়ে মাইও খেতে দিতো।.................................................................
0 comments:
Post a Comment
Note: only a member of this blog may post a comment.